বাংলাদেশ আধ্যাত্মিক সাহিত্য পরিষদ কবি ইয়াকুব কামালকে ফুলের মালা পরিয়ে সম্বর্ধনা।

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি

বাংলাদেশ আধ্যাত্মিক সাহিত্য পরিষদ কবি ইয়াকুব কামালকে তার সাহিত্যে বিশেষ অবদান এর জন্য তাকে পুরস্কৃত করায় সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজি ১নংওয়ার্ড এর সন্মানিত এলাকা বাসি বাংলাদেশ আধ্যাত্মিক সাহিত্য পরিষদকে প্রাণ ঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানায়।

এবং কবি ইয়াকুব কামালকে ফুলেল সম্বর্ধনা দিয়ে এলাকার আপামর জনতার ভালোবাসা প্রকাশ করেন।

উক্ত সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্য মান্য ব্যক্তিত্ব সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী সমাজ সেবক শহিদুল ইসলাম শহিদ,খাজা গরীবে নেওয়াজ খাজার ভক্ত বিশিষ্ট ব্যাসায়ী জনাব হানিফ চিশ্তি,সমাজ সেবক ও বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ফারুকুল ইসলাম,


খাজার ভক্ত বিশিষ্ট ব্যাবসায়ি নজরুল ইসলাম,সমাজ সেবক জনাব তাজুল ইসলাম,সমাজ সেবক জনাব লিটন মিয়া,সমাজ সেবক জনাব আলমগীর হোসেন,জনাব খালেক,অনুষ্ঠান সঞ্চালক রিপন,বিশিষ্ট ব্যবসায়ি রবিউল ইসলাম,বিশিষ্ট ব্যবসায়ি ও কিশোরদের একজন আলোকিত কিশোর শোয়ায়েব মিয়া সহ অত্র এলাকার গণ্য মান্য ব্যাক্তি বর্গ সহ উৎসুক সাধারণ জনতা উপস্থিত ছিলেন।
কবি ইয়াকুব কামাল সম্পর্কে জনাব হানিফ বলেন কবি ইয়াকুব কামাল আমাদের এলাকার সন্তান।সে আমাদের এলাকার গর্ব,আমাদের অহংকার।তার লেখনি থেকে আমরা অনেক কিছু জানতে পারি,শিখতে পারি।তার এই লেখনির কাজে আমাদের পাশে থাকা উচিৎ।জনাব শহিদুল বলেন আমাদের কংস নদীকে কবি জাগিয়ে তুলেছেন তার‘কংস নদীর তীরে’অসাধারণ লেখা উপন্যাসের মাধ্যমে।কবি আরো এগিয়ে যাক এই কামনা করি।জনাব তাজুল ইসলাম বলেন কবি ইয়াকুব কামাল আমার ভাই,আমার গর্ব,কবি আমার সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজিকে অন্যায়ের প্রতিবাদে সচেতন করে তুলেন তার কবিতা গল্প দিয়ে

জনাব রিপন বলেন আমার প্রিয় বড় ভাইয়ের পাশে আমরা আছি থাকবো।
জনাব নজরুল ইসলাম একটি ফুলের মালা পড়িয়ে কবিকে এলাকা বাসির পক্ষ থেকে বরণ করে নেন।


সব শেষে কবি ইয়াকুব কামাল আবেগাপ্লুত কণ্ঠে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন আমার সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজি ১ নং ওয়ার্ড এর সহজ-সরল মানুষ গুলো আমাকে যে এতো ভালোবাসেন তা কখনো কল্পনাই করতে পারিনি,এমন কি তারা যে সাহিত্যকে এতো ভালোবাসে,শিক্ষার প্রতি তাদের অকুণ্ঠ প্রশংসনীয় সমর্থন এতো গভীর,আজকে তাদের এই হৃদয় উজার করা কবি বরণ মাহেন্দ্রক্ষণ না এলে আমার জ্ঞান সাধনা অসমাপ্ত থেকে যেতো।আমি আপনাদের জন্য লেখি,দেশের জন্য লেখি,সারা বিশ্বের জন্য লেখি।

যেখানে অন্যায় সেখানেই প্রতিবাদি কবিতা ঢাল হবে নিপিড়ীত নিষ্পেষিত অসহায়ের জন্য।এলাকার এতো মানুষ আজকে আমাকে ফুলেল সম্বর্ধনা দিতে আসবে তা আমার কল্পনার বাইরে ছিলো।মনে হয় তাজমহল রেষ্টুরেন্টেও সংকুলান হতো না।তারপর কবি একটি কবিতা অরাধেক আবৃত্তি করেন কারণ তখন মাগরিবের আজানের সু মধুর সুর ভেসে আসে মসজিদ থেকে।কবি তার লেখা জুতোর কৃতদাস কবিতাটি পড়া বন্ধ করলে উৎসুক জনতা কবিতা শুনার জন্য কোরাস ধ্বনি দিয়ে বলেন আবার শুনবো কবি,আবার শুনাবো।কবি সবাইকে সময় হলে শোনাবো বলে মঞ্চ ত্যাগ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *